part - 01
৩০০+ জীবন বিজ্ঞান Oneline
![]() |
জীবন বিজ্ঞান |
knowledgeyogi.in
👉লজ্জাবতী গাছের পাতা স্পর্শ করলে পত্রকগুলি তৎক্ষণাৎ মুড়ে যায়। একে বলেসিমোন্যাস্টিক চলন । বনচাড়ালের পার্শ্বপত্রে দেখা যায় প্রকরণ চলন।
👉হরমোন হল একপ্রকার অভ্যন্তরীণ উদ্দীপক।
👉বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু বনচাড়াল উদ্ভিদ নিয়ে উদ্ভিদের সাড়াপ্রদান-সংক্রান্ত পরীক্ষ করেন।
👉 পার্শ্বীয়মূলের তির্যক অভিকর্ষবর্তী চলন দেখা যায়।
👉 অভিকর্ষ বল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ট্রপিক চলনকে জিওট্রপিক চলন বলা হয় ।
👉উদ্দীপকের প্রভাবে সৃষ্ট প্রতিক্রিয়াকে বলে সাড়া।
👉ফটোট্যাকটিক চলন দেখা যায় ক্ল্যামাইডোমোনাস ও ভলভক্সে।
👉সংবেদনশীলতা দেখা যায় প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয়েই
👉 ভলভক্স জীবটিতে সামগ্রিক চলন দেখা যায়।
👉আবিষ্ট বক্র চলন উদ্দীপকের গতিপথ নিয়ন্ত্রিত হয় যেটি তা হল ট্রপিক চলন।
👉শ্বাসমূলে প্রতিকূল অভিকর্ষবর্তী চলন দেখা যায়।
👉সুন্দরী গাছের শ্বাসমূল মাটির ওপরে উঠে আসে প্রতিকূল অভিকর্ষবৃত্তীয় চলন দ্বারা।
👉উদ্দীপক হল এক ধরনের শক্তি।
👉 পরিবেশের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন শনাক্ত করে, সেই অনুযায়ী জীবের সাড়া প্রদানের ক্ষমতাই হল সংবেদনশীলতা।
👉টারপেনয়েড গোষ্ঠীভুক্ত উদ্ভিদ হরমোনটি হল জিব্বারেলিন।
👉দিনের আলোয় পদ্মফুলের প্রস্ফুটন এক ধরনের ন্যাস্টিক চলন।
👉 উদ্ভিদ অঙ্গের বক্রচলন যখন উদ্দীপকের গতিপথের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, তখন তাকে বলা হয় ট্রপিক চলন ।
👉ট্রপিক চলনে সাহায্যকারী উদ্ভিদ হরমোনটি হল অক্সিন।
👉 অভিকর্ষের গতিপথ অনুসারে নিয়ন্ত্রিত উদ্ভি অঙ্গের চলনকে বলা হয় জিওট্রপিকচলন।
👉একটি অভ্যন্তরীণ উদ্দীপনার উদাহরণ হল কোশের রসস্ফীতিজনিত চাপেরপরিবর্তন।
👉 ডাবের জল ও নারকেলের দুধে কাইনিন প্রাকৃতিক হরমোন পাওয়া যায়।
👉 উদ্ভিদের সাড়া পরিমাপক যন্ত্রটি হল ক্রেসকোগ্রাফ।
👉সনাল গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয় উৎসেচক।
👉অ্যাড্রিনালিন হরমোনের প্রভাবে ত্বকের লোম খাড়া হয়ে যায়।
👉হাতের বাইসেপ্স পেশি সংকুচিত হলে কনুই ভাঁজ হয় ।
👉কুশিং বর্ণিত রোগ দেখা দেয় ACTH-এর অধিক ক্ষরণে।
👉যে গ্রন্থির ক্ষরণ সরাসরি রক্তে মেশে তাকে বলে অন্তঃক্ষরাগ্রন্থি। একটি কিটোজেনিক হরমোন হল গ্লুকাগন
ইনসুলিন ক্ষরিত হয় অগ্ন্যাশয় থেকে।
👉 বয়স্কদের ক্ষেত্রে যে হরমোনের অধঃক্ষরণে মিক্সিডিমা রোগ দেখা দেয় সেটি হল থাইরক্সিন।
👉হঠাৎ ভয় পেলে অ্যাড্রেনালিন হরমোন ক্ষরিত হয়।
👉 স্নায়ুতন্ত্রের নিউরোন উপাদানটি বাহক হিসেবে কাজ করে।
👉 সিলিয়ার সাহায্যে গমন করে প্যারাসেমিয়াম।
👉 গ্লুকাগন রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। একটি বহিঃক্ষরা গ্রন্থি হল স্বেদগ্রন্থি।
👉থাইরক্সিনকে ক্যালোরিজেনিক হরমোন বলে। অন্তঃক্ষরা ও বহিঃক্ষরা উভয় অংশ বর্তমান থাকলে কে মিশ্রগ্রন্থি বলা হয় ।
👉টেস্টোস্টেরনের অপর নাম অ্যান্ড্রোজেন।
👉যে সব স্নায়ু গ্রাহক থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে স্নায়ুস্পন্দন পরিবহন করে তাদের বলে অন্তর্বাহী স্নায়ু। তুলনায় ছোটো হলে চোখের যে রোগ হয়,
👉অক্ষিগোলকের আকার স্বাভাবিে তাকে বলে হাইপারমেট্রোপিয়
👉স্নায়ুকোশের যে অংশে নিসল দানা অনুপস্থিত, সেটি হল অ্যাক্সন।
👉ফ্ল্যাজেলার সাহায্যে গমন করে ইউগ্লিনা।
👉 মানুষের গমনাঙ্গ হল পা ।
👉 শর্তাধীন প্রতিবর্তক্রিয়ার উদাহরণ হল—মানুষ দেখে গোল্ডফিশের অ্যাকোরিয়ামের সামনে চলে আসা।
👉মায়াটোম পেশি থাকে তিমি মাছে।
👉 মানুষের করোটির কশেরুকার সংখ্যা 22টি।
👉গমনের সময় দেহের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে লঘু মস্তিষ্ক।
👉ভেগাস স্নায়ু হল এক প্রকার মিশ্র স্নায়ু।
👉যে বহুকোশী প্রাণীটির দেহে স্নায়ুতন্ত্র থাকে না সেটি হল সাইকন। একটি কারক অঙ্গ হল পেশি। প্রবাল গমনে অক্ষম।
.👉রুই মাছের পটকাতে গ্যাস উৎপাদনকারী অঙ্গটি হল রেড গ্রন্থি।
👉 গমনে সক্ষম এরকম একটি উদ্ভিদ হল ক্ল্যামাইডোমোনাস।
👉 মানবদেহের বৃহত্তম পেশি হল সারটোরিয়াস।
- রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার খবর এবং শিক্ষামূলক সমস্ত রকম সংবাদ সবার প্রথমে পেতে নিয়মিত এই https://www.knowlege.in/ পাতায় চোখ রাখুন।